০৮ জুন ২০১৯ইং (দেশপ্রেম রিপোর্ট): মাদারীপুরের কাঁঠালবাড়ি-শিমুলিয়া নৌরুটে ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীদের ঢল নেমেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে লঞ্চ, স্পিডবোট ও ফেরিতে অতিরিক্ত যাত্রী ও যানবাহনের চাপ দেখা গেছে। যাত্রীরা দীর্ঘ সময় লাইন দাঁড়িয়ে থেকে টিকিট কেটে লঞ্চ ও স্পিডবোটে উঠছেন। এছাড়া দুর্ঘটনার আশঙ্কায় অনেক যাত্রী ফেরিতে করে পাড়ি দিচ্ছেন পদ্মানদী।
এদিকে যাত্রী ও যানবাহনের অতিরিক্ত চাপের কথা মাথায় রেখে বিআইডব্লিউটিসি, বিআইডব্লিউটিএ, পুলিশ, র্যাব, ফায়ার সার্ভিস, আনসার, জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসনসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সার্বক্ষণিক কাজ করছে।
এছাড়া, যাত্রীসেবা নির্বিঘ্ন করতে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের একাধিক টিমও কাজ করছে।
মাদারীপুরের পুলিশ সুপার সুব্রত কুমার হালদার জানান, দঞ্চিণাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ রাজধানী ঢাকার সঙ্গে যাতায়াতের জন্য কাঁঠালবাড়ি-শিমুলিয়া নৌরুট ব্যবহার করেন। ঈদে যাত্রীসেবায় ২১টি ফেরি, ৮৭টি লঞ্চ, দেড় শতাধিক স্পিডবোট রাখা হয়েছে। এছাড়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ৩ শতাধিক সদস্য সার্বক্ষণিক কাজ করছেন বলে জানান তিনি। পাশাপাশি সিসিটিভির মাধ্যমে ঘিরে রাখা হয়েছে পুরো কাঁঠালবাড়ি ফেরিঘাট।
Leave a Reply