ঈদে আগাম টিকিট বিক্রির তৃতীয় দিনেও রেল স্টেশনগুলোতে ছিল প্রত্যাশীদের ভিড়। অনলাইনে টিকিট কেনা নিয়ে আজো বিড়ম্বনা পোহাতে হচ্ছে যাত্রীদের। তবে এই বিড়ম্বনা দূর করতে রেল কর্তৃপক্ষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন কমলাপুর রেলস্টেশন ম্যানেজার। নাড়ির টানে বাড়ি ফিরতেই টিকিট সংগ্রহের এই ভিড় ষ্টেশনের কাউন্টারগুলোতে। অনেকেরই ইফতার কিংবা সেহেরি সময় কাটে এখন স্টেশনেই। একজন টিকিট প্রাপ্তকারী বলেন, দীর্ঘ ২৭ ঘণ্টা পরে আমি টিকিট হাতে পেয়েছি। আমার খুব আনন্দ লাগছে।
তবুও ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকেও মিলছে না টিকিট নামের সোনার হরিণ। আর টিকিট কিনতে অনলাইনের দুর্ভোগ তো থাকছেই। তবে টিকিট হাতে পাওয়ার পর যেন সব ক্লান্তি ধুয়ে মুছে যায় প্রিয়জনদের কাছে ফিরে যাবার কথা ভেবে। সব কষ্ট আর অভিযোগ ম্লান হয়ে যায় এই আনন্দের কাছে।
কমলাপুর, বিমানবন্দর, বনানী, তেজগাঁও এবং ফুলবাড়িয়া রেলস্টেশন থেকে দেয়া হচ্ছে নির্ধারিত অঞ্চলের টিকিট। ভোগান্তি এড়াতে টিকিট বিক্রির সময় এগিয়ে আনার দাবি জানান যাত্রীরা।
অনলাইনে বিড়ম্বনা দূর করতে চেষ্টা চলছে বলে জানান কমলাপুর রেলস্টেশন ম্যানেজার। রেলস্টেশন ম্যানেজার বলেন, এই বিচারটা আস্তে আস্তে অনেক কমে এসেছে। আমাদের এক্সপার্টরা চেষ্টা করছে সীমিত পর্যায়ে আনার জন্য।
এদিকে চট্টগ্রামে তৃতীয় দিনের মতো অগ্রিম টিকিট বিক্রিতে সাধারণ ১০টি ট্রেনের পাশাপাশি যুক্ত হয়েছে অতিরিক্ত ১৫টি বগি।
Leave a Reply