দৃষ্টি আকর্ষন
সব সময় সর্বশেষ সংবাদ জানতে দৈনিক দেশপ্রেম নিজে পড়ুন এবং অন্যকে পড়তে উৎসাহিত করুন ........... আপনার এলাকার যে কোন সংবাদ আমাদের ছবিসহ জানান-আমরা সেটি প্রকাশ করবো দৈনিক দেশপ্রেম পত্রিকায়, নিউজ পাঠান dailydeshprem@gmail.com এই ইমেইলে ............ আপনার পণ্যের খবর সকলের কাছে দ্রুত পৌছাতে দৈনিক দেশপ্রেম পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিন ..........
শিরোনাম :
নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধন আবেদনের সময়সীমা দুই মাস বাড়ানো হলো আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ও উপদেষ্টা আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগ চাইলেন সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সরকারি হলেন মোহাম্মদ সুফিউর রহমান শান্তিরক্ষী মিশনে আরও নারী সদস্য নিয়োগ দেওয়ার আহ্বান জানালেন প্রধান উপদেষ্টা একই ব্যক্তি সরকার প্রধান ও দলীয় প্রধান হতে পারবে না- এমন চর্চা আমরা দেখি না : বিএনপি বিএনপি বৈঠক করলো সিপিবি, বাসদসহ বাম নেতাদের সঙ্গে জাতীয় পার্টির রওশনপন্থিরা জি এম কাদেরকে গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন করলো গণতন্ত্রের কোনো বিকল্প নেই, আর এটি কাউকে চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয় : মির্জা ফখরুল বিচার ও সংস্কারের জন্য যতটুকু সময় প্রয়োজন অন্তর্বর্তী সরকার ততটুকু সময় পেতে পারে : এনসিপি ১২ দলীয় জোটের সঙ্গে নির্বাচন ইস্যুতে বিএনপির বৈঠক
বার্মিংহামের ঘামকল শরিফ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পার্কিং এলাকায় এখন শুধু লাশ আর লাশ

বার্মিংহামের ঘামকল শরিফ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পার্কিং এলাকায় এখন শুধু লাশ আর লাশ

হেলথ ডেস্ক, ২৮ এপ্রিল ২০২০ইং (দেশপ্রেম রিপোর্ট):  যুক্তরাজ্যের বার্মিংহামের ঘামকল শরিফ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের গাড়ি রাখার জায়গায় অস্থায়ী মর্গ গড়ে তোলা হয়েছে৷ করোনার কারণে এখন মসজিদ বন্ধ আছে৷ মসজিদের পার্কিং এলাকায় এখন শুধু লাশ আর লাশ।

বার্মিংহামের স্মল হিথ এলাকায় প্রধানত দক্ষিণ এশিয়া থেকে যাওয়া অভিবাসীরা বাস করেন৷ সেখানেই এই মসজিদটি অবস্থিত৷ মসজিদের ট্রাস্টি মোহামেদ জাহিদ মর্গ স্থাপনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন৷ বার্তা সংস্থা এপিকে তিনি জানান, করোনার আগে মসজিদে সপ্তাহে এক বা দুটি জানাজা হতো৷ আর এখন গত কয়েক সপ্তাহ ধরে দিনে পাঁচ-ছয়টি জানাজা হচ্ছে৷

পাশের গ্রিন লেন মসজিদের সালিম আহমেদ জানান, তাদের মসজিদে বছরে প্রায় ২৫ বার জানাজা হয়৷ কিন্তু গত তিন সপ্তাহে প্রতিদিন পাঁচটি করে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে৷

ব্রিটেনে এখন পর্যন্ত ২১ হাজারের বেশি মানুষ করোনায় মারা গেছেন৷ পরিসংখ্যান বলছে, ১৭ এপ্রিলের আগে ব্রিটেনে মারা যাওয়াদের ১৬ শতাংশ কৃষ্ণাঙ্গ, এশীয় কিংবা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের (বিএএমই) মানুষ ছিলেন৷ যুক্তরাজ্যে মোট জনসংখ্য়ার প্রায় ১৪ শতাংশ ওই গোত্রের অন্তর্গত৷

এছাড়া ইনটেন্সিভ কেয়ার ন্যাশনাল অডিট অ্যান্ড রিসার্চ বলছে, যুক্তরাজ্য কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে ইনটেন্সিভ কেয়ারে থাকা রোগীদের এক-তৃতীয়াংশ অ-শ্বেতাঙ্গ৷ মারা যাওয়া একশোর বেশি স্বাস্থ্যকর্মী বিএএমই গোষ্ঠীর বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি৷ সংখ্যালঘুদের ওপর করোনার এমন আঘাতের বিষয়টি তদন্ত করে দেখতে বলেছে সরকার৷

লেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কমলেশ খুন্তি বলছেন, সংখ্যালঘু ব্রাইটনদের অনেকে একটি ছোট এলাকায় একসঙ্গে অনেকে বসবাস করেন৷ এছাড়া তারা করোনায় আক্রান্ত হওয়ার উচ্চ ঝুঁকিতে থাকা পেশা, যেমন চিকিৎসক, নার্স, ট্যাক্সি চালক, বাসকর্মী হিসেবে কাজ করেন৷

বেডফোর্ডশায়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গার্চ রানঢাওয়া এ প্রসঙ্গে বর্ণবাদের বিষয়টি তুলে এনেছেন৷ তার অভিযোগ, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নার্সরা অন্যদের তুলনায় কম সুযোগ-সুবিধা পান৷ যেমন, এই সময়ে তারা হয়ত সবার পরে পিপিই পেয়েছেন কিংবা অন্যদের চেয়ে তাদেরকে কোভিড-১৯ রোগীদের কাছে বেশি পাঠানো হয়েছে৷

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© Copyright 2012 Daily Deshprem Design & Developed By Mahmud IT